Freelancer Liza Akter

  ফ্রিল্যান্সিং করে কি সফল ক্যারিয়ার করা সম্ভব??  আমি বলবো অবশ্যই ক্যারিয়ার গড়া সম্ভব। আপনি যদি আপনার দক্ষতা, ডেডিকেটেড, আর ধৈর্য্য নিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কাজে নামেন তাহলে অবশ্যই কিছু করা সম্ভব।  কিন্তু আপনি যদি রাতারাতি কিছু করে সফল হতে চান তাহলে ফ্রিল্যান্সিং করা আপনার উচিত হবে না কারন আপনি হতাশ হবেন। যদি আপনি স্বাধীন ভাবে কাজ করার সম্পূর্ণ ইচ্ছা থাকে তাহলে আপনাকে ধৈর্য্য ধরে আস্তে আস্তে কাজ চালিয়ে যেতে হবে।  আর এই ইচ্ছা আর ধৈর্য্য শক্তির মাধ্যমেই আপনি একটা সুনিশ্চিত ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে পারবেন। সবাইকে ধন্যবাদ। 

  সোশাল মিডিয়া মার্কেটিং হলো মূলত ডিজিটাল মার্কেটং এর একটা অংশ।  মূলত social media র সকল সাইটের মাধ্যমে কোন পণ্য সামগ্রিক নিয়ে মার্কেটিং করাকে socail media marketing বলে। socail media marketing এর মধ্যে আছে Facebook marketing, youtube marketings, pinterest, Twitter, LinkedIn, eamil marketing etc. তবে এদের মধ্যে অত্যন্ত জনপ্রিয় প্লাটফর্ম হলো facebook, youtube, istagram,twitter.  এই সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্ম (social media platform) ব্যবহার করে আমরা দেশ বিদেশের চেনা অচেনা বিভিন্ন মানুষের সাথে ছবি, ভিডিও, স্ট্যাটাস এবং কথার মাধ্যমে মনের ভাব শেয়ার করি। কিন্ত বর্তমানে এই সোশ্যাল মিডিয়া গুলো অনলাইন মার্কেটিং (online marketing) এর জনপ্রিয় মাধ্যম হয়ে দাঁড়িয়েছে। ব্যবসার প্রডাক্ট, ব্রান্ড, সার্ভিস গুলো প্রোমোশন করার জন্য এই মাধ্যম গুলো অনেক বেশি পরিমানে ব্যবহার করা হচ্ছে। আর ুএসবকেই সোশাল মিডিয়া মার্কেটিং বলা হয়। #FreelancingCourse #freelancer

  আপনি যদি কোন বিষয় নিয়ে বা কিভাবে ফ্রল্যান্সিং শুরু করবেন এই নিয়ে চিন্তা করে থাকেন তাহলে আপনাকে পুরো বিষটা ভালোভাবে পড়তে হবে।  আপনি চাইলে যেকো বিষয় নিয়েই ফ্রল্যান্সিং শুরু করতে পারেন। ফ্রিল্যান্সিং ক্ষেত্রে ৩টা বিষয় বেশি গুরত্বপূর্ণ। এগুলো হলো  ডিজিটাল মার্কেটিং  গ্রাফিক্স ডিজাইন  ওয়েভ ডিজাইন।  এই ৩টা বিষয়ের যেকোন একটা নিয়েই আপনি খুব সহজে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে পারেন। তবে বর্তমানে ডিজিটাল মার্কেটিং এবং গ্রাফিক্স ডিজাইনের চাহিদা অনেক বেশি। এসব বিষয়ের উপরে বিভিন্ন দক্ষতা অর্জন করতে হবে। 

  ফ্রিল্যান্সিং করতে মূলত প্রথমে যেটা দরকার হয় সেটা হলো আপনার ধৈর্য্য এবং অধিক পরিশ্রম।  ফ্রিল্যান্সিং করতে হলে আপনাকে লক্ষ্য স্থির রেখে ধৈর্য্য ধরে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। তারপরে যা লাগবে তা হলো আপনার দক্ষতা, ভালো নেট কানেকশন, ভালো একটা মোবাইল বা লেপটপ।  তবে মনে রাখবেন যদি ফ্রিল্যান্সিংকে আপনার ক্যারিয়ার হিসেবে নেন তাহলে অবশ্যই লেপটপ থাকতে হবে।

সহজ ভাষায় আমরা ফ্রিল্যান্সিং বলতে যা বুঝি তা হলো স্বাধীনভাবে ঘরে বসে অন্যের কাজ করে দেওয়া।   বর্তমানে প্রায় সবাই চায় ঘরে বসে আয় করতে। তাদের জন্যই মূলত এই ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার। মূলত আপনি ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ে কাজ শিখে বিভিন্ন ইন্টারনেশনাল বা লোকাল মার্কেট প্লেসে কাজ করে বেশি আয় করার এক মাধ্যমই ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার।